নিচু জাতের সাদা-সিধা নিতাইচরণের কবিয়াল হয়ে ওঠার কাহিনীই 'কবি'। নিতাইয়ের এ আপাত-পরিপূর্ণ জীবন ঘটনায় অপূর্ণতার স্বাদ নিয়ে আসে তার দুই ভালোবাসার মানুষ, ঠাকুরঝি আর বসন্ত।
গল্পের শুরু থেকেই দুর্ভাগা ঠাকুরঝির প্রতি মায়ার সৃষ্টি হয়। দেহপোজীবিনী বসন্তের প্রেমে বিভোর হয়ে সত্যিকার ভালোবাসাকে ছেড়ে যাওয়ার মতো নিতাইয়ের ভুল সিদ্ধান্তই কি ঠাকুরঝির মর্মান্তিক পরিণতির জন্য দায়ী নয়? তবে কাঠিন্যের খোলসে মোড়ানো পালকের মতো বসন্তকেও কি পুরোপুরি ঘৃণা করা যায়? সেও কি সমাজের অদ্ভূত বিকারগ্রস্ততার শিকার নয়?
দ্বিধা-সংশয়ে ভরপুর এসব প্রশ্ন মনে থেকে গেলেও, থাকে না তারাবাবুর লেখনী নিয়ে কোনো অভিযোগ। কী অবর্ণনীয় সরলতায় ভরা পুরো উপন্যাসটা! 'বিচারক' পড়ার পর তারাশঙ্করের লেখনীর প্রতি যে মোহের সৃষ্টি হয়েছিল, 'কবি' শেষে যেন সেটাই সম্মোহনে পরিণত হলো।
সবকিছুর পর গল্প শেষে যখন পুরো বই পড়াকালীন জেগে থাকা আশংকার বাস্তবায়ন ঘটলো, তখন মনে যে অনুভূতির উদয় হলো, তাকে কি শূন্যতা বলা চলে? বোধ হয় না।
বরং তাকে একটা সম্পূর্ণ অসমাপ্তির উপাখ্যান হিসেবে ধারন করাতেই বেশি শান্তি!
দিয়া
November 26, 2025
নিচু জাতের সাদা-সিধা নিতাইচরণের কবিয়াল হয়ে ওঠার কাহিনীই 'কবি'। নিতাইয়ের এ আপাত-পরিপূর্ণ জীবন ঘটনায় অপূর্ণতার স্বাদ নিয়ে আসে তার দুই ভালোবাসার মানুষ, ঠাকুরঝি আর বসন্ত।
গল্পের শুরু থেকেই দুর্ভাগা ঠাকুরঝির প্রতি মায়ার সৃষ্টি হয়। দেহপোজীবিনী বসন্তের প্রেমে বিভোর হয়ে সত্যিকার ভালোবাসাকে ছেড়ে যাওয়ার মতো নিতাইয়ের ভুল সিদ্ধান্তই কি ঠাকুরঝির মর্মান্তিক পরিণতির জন্য দায়ী নয়? তবে কাঠিন্যের খোলসে মোড়ানো পালকের মতো বসন্তকেও কি পুরোপুরি ঘৃণা করা যায়? সেও কি সমাজের অদ্ভূত বিকারগ্রস্ততার শিকার নয়?
দ্বিধা-সংশয়ে ভরপুর এসব প্রশ্ন মনে থেকে গেলেও, থাকে না তারাবাবুর লেখনী নিয়ে কোনো অভিযোগ। কী অবর্ণনীয় সরলতায় ভরা পুরো উপন্যাসটা! 'বিচারক' পড়ার পর তারাশঙ্করের লেখনীর প্রতি যে মোহের সৃষ্টি হয়েছিল, 'কবি' শেষে যেন সেটাই সম্মোহনে পরিণত হলো।
সবকিছুর পর গল্প শেষে যখন পুরো বই পড়াকালীন জেগে থাকা আশংকার বাস্তবায়ন ঘটলো, তখন মনে যে অনুভূতির উদয় হলো, তাকে কি শূন্যতা বলা চলে? বোধ হয় না। বরং তাকে একটা সম্পূর্ণ অসমাপ্তির উপাখ্যান হিসেবে ধারন করাতেই বেশি শান্তি!
দিয়া
November 26, 2025
নিচু জাতের সাদা-সিধা নিতাইচরণের কবিয়াল হয়ে ওঠার কাহিনীই 'কবি'। নিতাইয়ের এ আপাত-পরিপূর্ণ জীবন ঘটনায় অপূর্ণতার স্বাদ নিয়ে আসে তার দুই ভালোবাসার মানুষ, ঠাকুরঝি আর বসন্ত।
গল্পের শুরু থেকেই দুর্ভাগা ঠাকুরঝির প্রতি মায়ার সৃষ্টি হয়। দেহপোজীবিনী বসন্তের প্রেমে বিভোর হয়ে সত্যিকার ভালোবাসাকে ছেড়ে যাওয়ার মতো নিতাইয়ের ভুল সিদ্ধান্তই কি ঠাকুরঝির মর্মান্তিক পরিণতির জন্য দায়ী নয়? তবে কাঠিন্যের খোলসে মোড়ানো পালকের মতো বসন্তকেও কি পুরোপুরি ঘৃণা করা যায়? সেও কি সমাজের অদ্ভূত বিকারগ্রস্ততার শিকার নয়?
দ্বিধা-সংশয়ে ভরপুর এসব প্রশ্ন মনে থেকে গেলেও, থাকে না তারাবাবুর লেখনী নিয়ে কোনো অভিযোগ। কী অবর্ণনীয় সরলতায় ভরা পুরো উপন্যাসটা! 'বিচারক' পড়ার পর তারাশঙ্করের লেখনীর প্রতি যে মোহের সৃষ্টি হয়েছিল, 'কবি' শেষে যেন সেটাই সম্মোহনে পরিণত হলো।
সবকিছুর পর গল্প শেষে যখন পুরো বই পড়াকালীন জেগে থাকা আশংকার বাস্তবায়ন ঘটলো, তখন মনে যে অনুভূতির উদয় হলো, তাকে কি শূন্যতা বলা চলে? বোধ হয় না। বরং তাকে একটা
দিয়া
নিচু জাতের সাদা-সিধা নিতাইচরণের কবিয়াল হয়ে ওঠার কাহিনীই 'কবি'। নিতাইয়ের এ আপাত-পরিপূর্ণ জীবন ঘটনায় অপূর্ণতার স্বাদ নিয়ে আসে তার দুই ভালোবাসার মানুষ, ঠাকুরঝি আর বসন্ত। গল্পের শুরু থেকেই দুর্ভাগা ঠাকুরঝির প্রতি মায়ার সৃষ্টি হয়। দেহপোজীবিনী বসন্তের প্রেমে বিভোর হয়ে সত্যিকার ভালোবাসাকে ছেড়ে যাওয়ার মতো নিতাইয়ের ভুল সিদ্ধান্তই কি ঠাকুরঝির মর্মান্তিক পরিণতির জন্য দায়ী নয়? তবে কাঠিন্যের খোলসে মোড়ানো পালকের মতো বসন্তকেও কি পুরোপুরি ঘৃণা করা যায়? সেও কি সমাজের অদ্ভূত বিকারগ্রস্ততার শিকার নয়? দ্বিধা-সংশয়ে ভরপুর এসব প্রশ্ন মনে থেকে গেলেও, থাকে না তারাবাবুর লেখনী নিয়ে কোনো অভিযোগ। কী অবর্ণনীয় সরলতায় ভরা পুরো উপন্যাসটা! 'বিচারক' পড়ার পর তারাশঙ্করের লেখনীর প্রতি যে মোহের সৃষ্টি হয়েছিল, 'কবি' শেষে যেন সেটাই সম্মোহনে পরিণত হলো। সবকিছুর পর গল্প শেষে যখন পুরো বই পড়াকালীন জেগে থাকা আশংকার বাস্তবায়ন ঘটলো, তখন মনে যে অনুভূতির উদয় হলো, তাকে কি শূন্যতা বলা চলে? বোধ হয় না। বরং তাকে একটা সম্পূর্ণ অসমাপ্তির উপাখ্যান হিসেবে ধারন করাতেই বেশি শান্তি!
দিয়া
নিচু জাতের সাদা-সিধা নিতাইচরণের কবিয়াল হয়ে ওঠার কাহিনীই 'কবি'। নিতাইয়ের এ আপাত-পরিপূর্ণ জীবন ঘটনায় অপূর্ণতার স্বাদ নিয়ে আসে তার দুই ভালোবাসার মানুষ, ঠাকুরঝি আর বসন্ত। গল্পের শুরু থেকেই দুর্ভাগা ঠাকুরঝির প্রতি মায়ার সৃষ্টি হয়। দেহপোজীবিনী বসন্তের প্রেমে বিভোর হয়ে সত্যিকার ভালোবাসাকে ছেড়ে যাওয়ার মতো নিতাইয়ের ভুল সিদ্ধান্তই কি ঠাকুরঝির মর্মান্তিক পরিণতির জন্য দায়ী নয়? তবে কাঠিন্যের খোলসে মোড়ানো পালকের মতো বসন্তকেও কি পুরোপুরি ঘৃণা করা যায়? সেও কি সমাজের অদ্ভূত বিকারগ্রস্ততার শিকার নয়? দ্বিধা-সংশয়ে ভরপুর এসব প্রশ্ন মনে থেকে গেলেও, থাকে না তারাবাবুর লেখনী নিয়ে কোনো অভিযোগ। কী অবর্ণনীয় সরলতায় ভরা পুরো উপন্যাসটা! 'বিচারক' পড়ার পর তারাশঙ্করের লেখনীর প্রতি যে মোহের সৃষ্টি হয়েছিল, 'কবি' শেষে যেন সেটাই সম্মোহনে পরিণত হলো। সবকিছুর পর গল্প শেষে যখন পুরো বই পড়াকালীন জেগে থাকা আশংকার বাস্তবায়ন ঘটলো, তখন মনে যে অনুভূতির উদয় হলো, তাকে কি শূন্যতা বলা চলে? বোধ হয় না। বরং তাকে একটা সম্পূর্ণ অসমাপ্তির উপাখ্যান হিসেবে ধারন করাতেই বেশি শান্তি!
দিয়া
নিচু জাতের সাদা-সিধা নিতাইচরণের কবিয়াল হয়ে ওঠার কাহিনীই 'কবি'। নিতাইয়ের এ আপাত-পরিপূর্ণ জীবন ঘটনায় অপূর্ণতার স্বাদ নিয়ে আসে তার দুই ভালোবাসার মানুষ, ঠাকুরঝি আর বসন্ত। গল্পের শুরু থেকেই দুর্ভাগা ঠাকুরঝির প্রতি মায়ার সৃষ্টি হয়। দেহপোজীবিনী বসন্তের প্রেমে বিভোর হয়ে সত্যিকার ভালোবাসাকে ছেড়ে যাওয়ার মতো নিতাইয়ের ভুল সিদ্ধান্তই কি ঠাকুরঝির মর্মান্তিক পরিণতির জন্য দায়ী নয়? তবে কাঠিন্যের খোলসে মোড়ানো পালকের মতো বসন্তকেও কি পুরোপুরি ঘৃণা করা যায়? সেও কি সমাজের অদ্ভূত বিকারগ্রস্ততার শিকার নয়? দ্বিধা-সংশয়ে ভরপুর এসব প্রশ্ন মনে থেকে গেলেও, থাকে না তারাবাবুর লেখনী নিয়ে কোনো অভিযোগ। কী অবর্ণনীয় সরলতায় ভরা পুরো উপন্যাসটা! 'বিচারক' পড়ার পর তারাশঙ্করের লেখনীর প্রতি যে মোহের সৃষ্টি হয়েছিল, 'কবি' শেষে যেন সেটাই সম্মোহনে পরিণত হলো। সবকিছুর পর গল্প শেষে যখন পুরো বই পড়াকালীন জেগে থাকা আশংকার বাস্তবায়ন ঘটলো, তখন মনে যে অনুভূতির উদয় হলো, তাকে কি শূন্যতা বলা চলে? বোধ হয় না। বরং তাকে একটা